5 SIMPLE TECHNIQUES FOR সমাস কাকে বলে

5 Simple Techniques For সমাস কাকে বলে

5 Simple Techniques For সমাস কাকে বলে

Blog Article

নঞর্থক বা নাবাচক পদের সঙ্গে বিশেষ্যপদের যে বহুব্রীহি সমাস তাকেই নঞর্থক বহুব্রীহিসমাস বলে

যে সমাসে মূখ্যভাবে সমস্যবান পদসমূহের অর্থপ্রতীতি না হয়ে অন্য পদের অর্থ মূখ্যরূপে প্রতীয়মান হয়, তাকে বহুব্রীহি সমাস বলে। যথাঃ পীত হইয়াছে অম্বর যাহার = পীতাম্বর (অর্থ শ্রীকৃষ্ণ)। এর ব্যাসবাক্যে একটি যদ্ শব্দের প্রয়োগ থাকে।

বাংলার বৃহত্তম শিক্ষামূলক ব্লগ পোর্টাল

উপমিত কর্মধারয়ঃ সাধারণ গুণের উল্লেখ না করে উপমেয়পদের সাথে উপমানের সমাসকে বলা হয় উপমিত কর্মধারয় সমাস। যেমন : মুখ (উপমেয়) চন্দ্রের (উপমান) ন্যায় = মুখচন্দ্র। পুরুষ (উপমেয়) সিংহের (উপমান) website ন্যায় = পুরুষসিংহ।

১-১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা নির্ণয় এর সহজ উপায় জানুন

এই সমাসে দুটি বিশেষণ ই একসঙ্গে একই ব্যক্তি/ বস্তু তে উপস্থিত বোঝাবে

কেশে কেশে আকর্ষণ করে যে যুদ্ধ= কেশাকেশি

যথা- বহুব্রীহি (ধান) আছে যার = বহুব্রীহি । এখানে ‘বহু’ কিংবা ‘ব্রীহি’ কোনােটিরই অর্থের প্রাধান্য নেই, যার বহু ধান আছে এমন লােককে বােঝাচ্ছে। বহুব্রীহি সমাসে সাধারণত যার, যাতে ইত্যাদি শব্দ ব্যাসবাক্যরূপে ব্যবহৃত হয়। যেমন, নদী মাতা (মাতৃ) যার = নদীমাতৃক, বিগত হয়েছে পত্নী যার = বিপত্নীক, বীণা পাণিতে যার = বীণাপাণি ( সরস্বতী )

দুইটি বিশেষ্য একই ব্যক্তি বা বস্তুকে বোঝালে সেটিও কর্মধারয় সমাস হয়। যেমন, যিনি জজ তিনি সাহেব = জজসাহেব। একই কারণে এটি দ্বন্দ্ব না কর্মধারয় হবে।

ক্ষণে ক্ষণে = প্রতিক্ষণে, ক্ষণ ক্ষণ = অনুক্ষণ, হপ্তা হপ্তা

৬। অলুক দ্বন্দ্ব: কাগজে ও কলমে = কাগজে-কলমে

মহৎ যে জ্ঞান = মহাজ্ঞান (মহৎ ও মহান → মহা)

Report this page